বাংলাদশের নারী ক্রিকেটের আদ্যোপান্তÍ নিয়ে প্রথম পূর্ণাঙ্গ বই এটি। এতে দেশের নারী ক্রিকেটের ইতিহাস আছে, যুক্ত হয়েছে বিশ্বের নারী ক্রিকেটের ইতিহাসও। বইটির দ্বিতীয় ভাগে আছে বাংলাদেশের সেরা নারী ক্রিকেটারদের কথা। প্রথম যুগের অভিযাত্রী হিসেবে মুসারাত কবির আইভী, তাজকিয়া আক্তার, সালমা খাতুন, রুমানা আহমেদ প্রমুখ নিজেরাই বলেছেন তাদের ক্রিকেটার হওয়া ও দেশেবিদেশে ক্রিকেট খেলার গল্প। এ গল্প শুধু খেলার নয়, বাংলাদেশে নারী হিসেবে ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত থাকার আপসহীন সংগ্রামেরও। এ বইয়ে নারী ক্রিকেটের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত সংগঠকদের কথাও আছে। সে গল্পও দেশের নারী ক্রিকেটের ইতিহাসের অংশ। বর্তমানে অ্যাম্পায়ারিং পেশায় নিয়োজিত মিশু চৌধুরী নিজে ক্রিকেটার ছিলেন, ফলে দেশের নারী ক্রিকেটের ভেতরের দিকটা তিনি সহজে তুলে ধরতে পেরেছেন। ক্রিকেটে আগ্রহ আছে এমন পাঠকের জন্য প্রয়োজনীয় একটি বই।
বাংলাদশের নারী ক্রিকেটের আদ্যোপান্তÍ নিয়ে প্রথম পূর্ণাঙ্গ বই এটি। এতে দেশের নারী ক্রিকেটের ইতিহাস আছে, যুক্ত হয়েছে বিশ্বের নারী ক্রিকেটের ইতিহাসও। বইটির দ্বিতীয় ভাগে আছে বাংলাদেশের সেরা নারী ক্রিকেটারদের কথা। প্রথম যুগের অভিযাত্রী হিসেবে মুসারাত কবির আইভী, তাজকিয়া আক্তার, সালমা খাতুন, রুমানা আহমেদ প্রমুখ নিজেরাই বলেছেন তাদের ক্রিকেটার হওয়া ও দেশেবিদেশে ক্রিকেট খেলার গল্প। এ গল্প শুধু খেলার নয়, বাংলাদেশে নারী হিসেবে ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত থাকার আপসহীন সংগ্রামেরও। এ বইয়ে নারী ক্রিকেটের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত সংগঠকদের কথাও আছে। সে গল্পও দেশের নারী ক্রিকেটের ইতিহাসের অংশ। বর্তমানে অ্যাম্পায়ারিং পেশায় নিয়োজিত মিশু চৌধুরী নিজে ক্রিকেটার ছিলেন, ফলে দেশের নারী ক্রিকেটের ভেতরের দিকটা তিনি সহজে তুলে ধরতে পেরেছেন। ক্রিকেটে আগ্রহ আছে এমন পাঠকের জন্য প্রয়োজনীয় একটি বই।
মিশু চৌধুরী
জন্ম ২৪ নভেম্বর ১৯৯০, বগুড়ায়। প্রকৃত নাম রোকেয়া সুলতানা। মিশু চৌধুরী নামে পরিচিত। ইডেন মহিলা কলেজ থেকে একাউন্টিংয়ে এবং স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস মিডিয়া অ্যান্ড জার্নালিজমে স্নাতক। বগুড়া জেলার হয়ে ক্রিকেট খেলা শুরু। রাজশাহী বিভাগ, সিলেট বিভাগ, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব, আজাদ স্পোর্টিং ক্লাবÑখেলেছেন এ রকম অনেক ক্লাবের হয়েও। ২০০৮ সালে জাতীয় দলের ক্যাম্পে ৩০ জনের মধ্যে নাম ছিল। কিন্তু পরে বাদ পড়েন। ২০১৩ সালে বাম পায়ের লিগামেন্টে চোট পান, সমাপ্তি ঘটে খেলোয়াড়-জীবনের।
২০১৫ সালে স্পোর্টস প্রেজেন্টেশন শুরু করেন বৈশাখী টেলিভিশনে। তারপর টিভি নাটক ও সিনেমায় অভিনয় শুরু করেন, বিজ্ঞাপনও করেছেন। ২০১১ সালে আম্পায়ারিং কোর্স করেন। ছেলেদের স্কুল ক্রিকেট লিগে আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন ২০১২ সালে। ২০২২-এ ছেলেদের তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে অনফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেন। শিগগিরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে অভিষেক হতে যাচ্ছে।