শেষ প্রশ্ন

Price:

288.00 ৳



অচলায়তন
অচলায়তন
100.00 ৳
125.00 ৳ (20% OFF)
গৃহদাহ
গৃহদাহ
288.00 ৳
360.00 ৳ (20% OFF)

শেষ প্রশ্ন

https://baatighar.com/web/image/product.template/30217/image_1920?unique=021db5d

“সংসারে অনেক ঘটনার মধ্যে বিবাহটাও একটা ঘটনা, তার বেশি নয়; ওটাকেই নারীর সর্বস্ব বলে যেদিন মেনে নিয়েছেন, সেইদিনই শুরু হয়েছে মেয়েদের জীবনের সবচেয়ে বড়ো ট্রাজিডি। চাটুকারের নানা অলংকারের গায়ে জড়িয়ে দিয়ে যারা প্রচার করেছিল মাতৃত্বে নারীর চরম স্বার্থকথা, সমস্ত নারীজাতিকে তারা বঞ্চনা করেছিল”।

288.00 ৳ 288.0 BDT 360.00 ৳

360.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Stock Availability
ঢাকা শাখা Out of Stock
সিলেট শাখা Available
চট্টগ্রাম শাখা Available
রাজশাহী শাখা Available
অনলাইন Out of Stock

Share :
100% original guarantee
Return within 30days
Free delivery on all orders

Writer

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

Publisher

প্রতীক প্রকাশনা সংস্থা

ISBN

9789848154106

Language

Bengali / বাংলা

Country

Bangladesh

Page Count

270

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। তিনি ১৮৭৬ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের প্রেসিডেন্সি বিভাগের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতা ভুবনমোহিনী দেবী। শরৎচন্দ্রের ডাকনাম ছিল ন্যাঁড়া। শরৎচন্দ্রের পাঁচ বছর বয়সকালে তাকে দেবানন্দপুরের প্যারী পণ্ডিতের পাঠশালায় ভর্তি করা হয়। ১৮৯৪ সালে তেজনারায়ণ জুবিলি কলেজিয়েট স্কুল থেকে তিনি দ্বিতীয় বিভাগে এনট্রান্স পরীক্ষা পাস করে তেজনারায়ণ জুবিলি কলেজে ভর্তি হন। কিন্তু দারিদ্র্যের কারণে কলেজের পড়া শেষ করতে পারেননি। ১৯০৩ সালে তিনি রেঙ্গুন চলে যান। সেখানে শান্তি দেবীকে বিয়ে করে একপুত্র সন্তানের জন্ম দেন। প্লেগে আক্রান্ত হয়ে স্ত্রী ‍ও পুত্র উভয়ই মারা যান। এর অনেকদিন পর বিয়ে করেন মোক্ষদাকে, বিয়ের পর যার নাম রাখেন হিরন্ময়ী দেবী। তারা নিঃসন্তান ছিলেন। মধ্যবয়সে শরৎচন্দ্র হাওড়া জেলার পানিত্রাস (সামতাবেড়) গ্রামের মাটির বাড়িতে বাস করতেন। পরবর্তীতে শরৎচন্দ্র শিবপুরেও থাকতেন। শিবপুর ব্যাতাইতলা বাজার থেকে চ্যাটার্জিহাট পর্যন্ত রাস্তা শরৎচন্দ্রের নামেই চালু আছে। ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি সকাল দশটায় শরৎচন্দ্র শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। গ্রন্থসমূহ : বড়দিদি, মেজদিদি, বিরাজবৌ, পরিণীতা, পন্ডিতমশাই, মেজ দিদি, পল্লী-সমাজ, চন্দ্রনাথ, বৈকুন্ঠের উইল, চরিত্রহীন, দত্তা, স্বামী, ছবি, গৃহদাহ, বামুনের মেয়ে, দেনা পাওনা, গৃহদাহ, পথের দাবী, শেষ প্রশ্ন, শ্রীকান্ত, বিপ্রদাস, শুভদা, শেষের পরিচয়, রামের সুমতি, বিন্দুর ছেলে, নারীর মূল্য, তরুণের বিদ্রোহ ইত্যাদি।

No Specifications