বাংলা আধুনিক ছোটগল্পের জগতে বিনোদ ঘোষাল পরিচিত নাম। লেখালেখির বয়স বেশি নয়, কিন্তু খুব স্বল্পসময়ের মধ্যেই তিনি পাঠকের কাছে সাদরে গৃহীত হয়েছেন। বিনোদের গল্পের মূল উপজীব্য আলো নয়, অন্ধকার। আনন্দ নয়, আধুনিক মানুষের একাকীত্ব, অসহায়তা। সেই অর্থে বিনোদ ব্ল্যাক স্টোরি রাইটার। এই সময়ের মানুষের কথা তাঁর কলমে বড় নির্মমভাবে উঠে আসে। তাঁর লেখার সব থেকে বড় গুণ হল পাঠযোগ্যতা। পাঠক তার লেখা একবার পড়তে শুরু করলে ছাড়তে পারবেন না। এই সংকলনের গল্পগুলির মধ্যে রয়েছে আমাদের মতোই খুব সাধারণ মানুষদের কথা। অথচ তার আবেদন কী অদ্ভুত কলমের মুনশিয়ানায় হয়ে উঠেছে বিশ্বজনীন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই বইটি অর্জন করে সর্বভারতীয় সাহিত্য অকাদেমির প্রথম যুবা পুরস্কার।
বাংলা আধুনিক ছোটগল্পের জগতে বিনোদ ঘোষাল পরিচিত নাম। লেখালেখির বয়স বেশি নয়, কিন্তু খুব স্বল্পসময়ের মধ্যেই তিনি পাঠকের কাছে সাদরে গৃহীত হয়েছেন। বিনোদের গল্পের মূল উপজীব্য আলো নয়, অন্ধকার। আনন্দ নয়, আধুনিক মানুষের একাকীত্ব, অসহায়তা। সেই অর্থে বিনোদ ব্ল্যাক স্টোরি রাইটার। এই সময়ের মানুষের কথা তাঁর কলমে বড় নির্মমভাবে উঠে আসে। তাঁর লেখার সব থেকে বড় গুণ হল পাঠযোগ্যতা। পাঠক তার লেখা একবার পড়তে শুরু করলে ছাড়তে পারবেন না। এই সংকলনের গল্পগুলির মধ্যে রয়েছে আমাদের মতোই খুব সাধারণ মানুষদের কথা। অথচ তার আবেদন কী অদ্ভুত কলমের মুনশিয়ানায় হয়ে উঠেছে বিশ্বজনীন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই বইটি অর্জন করে সর্বভারতীয় সাহিত্য অকাদেমির প্রথম যুবা পুরস্কার।
বিনোদ ঘোষাল (Binod Ghoshal) (জন্ম: ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬) সাহিত্য অকাদেমি যুব পুরস্কারপ্রাপ্ত বাঙালি সাহিত্যিক।বিনোদ ঘোষালের জন্ম পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার কোন্নগরে। পিতার নাম কৃষ্ণ গোপাল ঘোষাল ও মাতা অর্চনা ঘোষাল। জীবনে বহু বিচিত্র কাজে জড়িয়ে পড়ার পর অবশেষে তিনি লেখালেখিকেই একমাত্র পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ছোটগল্প, উপন্যাস, ফিচার, নাটক, চলচ্চিত্র সমালোচনা তার লেখালেখির বিষয়। দেশ পত্রিকাতে বিনোদ ঘোষালের লেখা প্রথম গল্প একটু জীবনের বর্ণনা প্রকাশিত হয় ২০০৩ সালে। গল্পটি পাঠকমহলে বিশেষ সাড়া ফেলে। তারপর থেকে তিনি নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন। মাঝরাস্তায় কয়েকজন তার রচিত প্রথম উপন্যাস প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে। তার লেখা একাধিক ছোটগল্পের নাট্যরূপ মঞ্চে ও বেতারে উপস্থাপিত হয়েছে। কাজী নজরুল ইসলামের সমগ্র জীবনকে ভিত্তি করে লেখা তার দীর্ঘ উপন্যাস কে বাজায় বাঁশি একটি উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।