মহেশ ও আদরিণী

Price:

36.00 ৳



ছোটদের রামের সুমতি
ছোটদের রামের সুমতি
180.00 ৳
200.00 ৳ (10% OFF)
বঙ্কিম রচনাবলী - ২য় খণ্ড (প্রবন্ধ)
বঙ্কিম রচনাবলী - ২য় খণ্ড (প্রবন্ধ)
900.00 ৳
1,000.00 ৳ (10% OFF)

মহেশ ও আদরিণী

Baatighar
https://baatighar.com/web/image/product.template/33931/image_1920?unique=3d7b45c

Baatighar

36.00 ৳ 36.0 BDT 40.00 ৳

40.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Stock Availability
ঢাকা শাখা Out of Stock
সিলেট শাখা Out of Stock
চট্টগ্রাম শাখা Out of Stock
রাজশাহী শাখা Out of Stock
অনলাইন Out of Stock

Share :
100% original guarantee
Return within 30days
Free delivery on all orders

প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়

প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় (ইংরেজি: Prabhatkumar Mukhopadhyay)( জন্ম- ৩ ফেব্রুয়ারি, ১৮৭৩ - মৃত্যু - ৫ এপ্রিল, ১৯৩২) একজন বাংলা সাহিত্যে অপ্রতিদ্বন্দ্বী কথাসাহিত্যিক ছোটগল্পকার ও ঔপন্যাসিক । প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দের ৩ রা ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার ধাত্রীগ্রামে মাতুলালয়ে । তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল হুগলি জেলার গুরাপ গ্রামে। ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে প্রভাতকুমার জামালপুর হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স এবং পাটনা কলেজ থেকে এফ.এ ও ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে বি.এ.পাশ করেন ।১৯০১ খ্রিস্টাব্দে আইন পড়তে বিলেত যান এবং ব্যারিস্টারি পাশ করে ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে দেশে ফেরেন। তখন থেকেই ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দার্জিলিং, রংপুর গয়া প্রভৃতি স্থানে আইন ব্যবসায় নিযুক্ত থাকেন। নাটোরের রাজা জগদীন্দ্রনাথ রায়ের উৎসাহে ' ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে মানসী ও মর্মবাণী' পত্রিকার সম্পাদনা করতে থাকেন। পরে এই মহারাজেরই প্রচেষ্টায় তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে শিক্ষকতায় নিযুক্ত হন এবং আমৃত্যু এখানে অধ্যাপনায় লিপ্ত থাকেন।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। তিনি ১৮৭৬ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের প্রেসিডেন্সি বিভাগের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতা ভুবনমোহিনী দেবী। শরৎচন্দ্রের ডাকনাম ছিল ন্যাঁড়া। শরৎচন্দ্রের পাঁচ বছর বয়সকালে তাকে দেবানন্দপুরের প্যারী পণ্ডিতের পাঠশালায় ভর্তি করা হয়। ১৮৯৪ সালে তেজনারায়ণ জুবিলি কলেজিয়েট স্কুল থেকে তিনি দ্বিতীয় বিভাগে এনট্রান্স পরীক্ষা পাস করে তেজনারায়ণ জুবিলি কলেজে ভর্তি হন। কিন্তু দারিদ্র্যের কারণে কলেজের পড়া শেষ করতে পারেননি। ১৯০৩ সালে তিনি রেঙ্গুন চলে যান। সেখানে শান্তি দেবীকে বিয়ে করে একপুত্র সন্তানের জন্ম দেন। প্লেগে আক্রান্ত হয়ে স্ত্রী ‍ও পুত্র উভয়ই মারা যান। এর অনেকদিন পর বিয়ে করেন মোক্ষদাকে, বিয়ের পর যার নাম রাখেন হিরন্ময়ী দেবী। তারা নিঃসন্তান ছিলেন। মধ্যবয়সে শরৎচন্দ্র হাওড়া জেলার পানিত্রাস (সামতাবেড়) গ্রামের মাটির বাড়িতে বাস করতেন। পরবর্তীতে শরৎচন্দ্র শিবপুরেও থাকতেন। শিবপুর ব্যাতাইতলা বাজার থেকে চ্যাটার্জিহাট পর্যন্ত রাস্তা শরৎচন্দ্রের নামেই চালু আছে। ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি সকাল দশটায় শরৎচন্দ্র শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। গ্রন্থসমূহ : বড়দিদি, মেজদিদি, বিরাজবৌ, পরিণীতা, পন্ডিতমশাই, মেজ দিদি, পল্লী-সমাজ, চন্দ্রনাথ, বৈকুন্ঠের উইল, চরিত্রহীন, দত্তা, স্বামী, ছবি, গৃহদাহ, বামুনের মেয়ে, দেনা পাওনা, গৃহদাহ, পথের দাবী, শেষ প্রশ্ন, শ্রীকান্ত, বিপ্রদাস, শুভদা, শেষের পরিচয়, রামের সুমতি, বিন্দুর ছেলে, নারীর মূল্য, তরুণের বিদ্রোহ ইত্যাদি।

No Specifications