ব্ল্যাকহোল, আইনস্টাইন ও মহাবিশ্ব
বড় রহস্যময় আমাদের মহাবিশ্ব। বিস্ময়কর এই মহাবিশ্বের রহস্যের একটুখানি সমাধান পাওয়া গেলে দেখা যায় আরো অনেক রহস্য ঘনীভূত হয়। মহাবিশ্বের রহস্য সন্ধানে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে অসংখ্য স্যাটেলাইট। মহাকাশের দিকে চোখ তুলে নির্নিমেষ তাকিয়ে আছে অসংখ্য টেলিস্কোপ। মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে। কিন্তু তার গতি অতিক্রম করে মানুষ আবিষ্কার করছে মহাবিশ্ব সৃষ্টির গোপন রহস্য। গ্যালাক্সির পর গ্যালাক্সি পেরিয়ে মানুষের অনুসন্ধানী চোখ পৌঁছে যাচ্ছে মহাকাশের ব্ল্যাকহোলের কাছাকাছি। নিজস্ব সৌরজগত পেরিয়ে আবিষ্কার করছে অন্য সৌরজগতের হাজার হাজার গ্রহ-উপগ্রহ। ২০২০ সালের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কারের মূল সুর ব্ল্যাকহোল। ব্ল্যাকহোলের তত্ত্ব এবং আবিষ্কার সম্পর্কে আমাদের কৌতূহলের শেষ নেই। মহাবিশ্বের রহস্য উন্মোচনে আলবার্ট আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি বা  আপেক্ষিকতার তত্ত্বের অবদান অসীম। আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি আবিষ্কৃত হয়েছে যে বিজ্ঞানীর সূত্রের উপর ভিত্তি করে তিনি ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল। ম্যাক্সওয়েলের সূত্রগুলো থেকেই উন্মোচিত হয়েছে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় রহস্যÑআলোর রহস্য, তড়িৎচুম্বক তরঙ্গের রহস্য। এই বইতে মহাবিশ্বের বিচিত্র সব রহস্য এবং রহস্য-উন্মোচনে মানুষের সাফল্যের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।  
মহাবিশ্বের বাস্তব রহস্য কল্পনাকেও হার মানায়। হাজার কোটি নক্ষত্র জ্বলতে জ্বলতে এক সময় পরিণত হয় ব্ল্যাকহোলে। অন্তহীন মহাকাশে ব্ল্যাকহোলের সন্ধান পাওয়া প্রায় অসম্ভব। সেই অসম্ভব কীভাবে সম্ভব হলো? নক্ষত্রের শক্তির জোগান দেয় কে? চারটি মৌলিক বল দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয় মহাবিশ্ব। পঞ্চম মৌলিক বলের কি সম্ভাবনা আছে? পৃথিবী ছাড়া অন্য গ্রহে কি প্রাণী আছে? আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর আছে এ বইয়ে। 
বড় রহস্যময় আমাদের মহাবিশ্ব। বিস্ময়কর এই মহাবিশ্বের রহস্যের একটুখানি সমাধান পাওয়া গেলে দেখা যায় আরো অনেক রহস্য ঘনীভূত হয়। মহাবিশ্বের রহস্য সন্ধানে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে অসংখ্য স্যাটেলাইট। মহাকাশের দিকে চোখ তুলে নির্নিমেষ তাকিয়ে আছে অসংখ্য টেলিস্কোপ। মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে। কিন্তু তার গতি অতিক্রম করে মানুষ আবিষ্কার করছে মহাবিশ্ব সৃষ্টির গোপন রহস্য। গ্যালাক্সির পর গ্যালাক্সি পেরিয়ে মানুষের অনুসন্ধানী চোখ পৌঁছে যাচ্ছে মহাকাশের ব্ল্যাকহোলের কাছাকাছি। নিজস্ব সৌরজগত পেরিয়ে আবিষ্কার করছে অন্য সৌরজগতের হাজার হাজার গ্রহ-উপগ্রহ। ২০২০ সালের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কারের মূল সুর ব্ল্যাকহোল। ব্ল্যাকহোলের তত্ত্ব এবং আবিষ্কার সম্পর্কে আমাদের কৌতূহলের শেষ নেই। মহাবিশ্বের রহস্য উন্মোচনে আলবার্ট আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি বা আপেক্ষিকতার তত্ত্বের অবদান অসীম। আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি আবিষ্কৃত হয়েছে যে বিজ্ঞানীর সূত্রের উপর ভিত্তি করে তিনি ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল। ম্যাক্সওয়েলের সূত্রগুলো থেকেই উন্মোচিত হয়েছে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় রহস্যÑআলোর রহস্য, তড়িৎচুম্বক তরঙ্গের রহস্য। এই বইতে মহাবিশ্বের বিচিত্র সব রহস্য এবং রহস্য-উন্মোচনে মানুষের সাফল্যের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। মহাবিশ্বের বাস্তব রহস্য কল্পনাকেও হার মানায়। হাজার কোটি নক্ষত্র জ্বলতে জ্বলতে এক সময় পরিণত হয় ব্ল্যাকহোলে। অন্তহীন মহাকাশে ব্ল্যাকহোলের সন্ধান পাওয়া প্রায় অসম্ভব। সেই অসম্ভব কীভাবে সম্ভব হলো? নক্ষত্রের শক্তির জোগান দেয় কে? চারটি মৌলিক বল দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয় মহাবিশ্ব। পঞ্চম মৌলিক বলের কি সম্ভাবনা আছে? পৃথিবী ছাড়া অন্য গ্রহে কি প্রাণী আছে? আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর আছে এ বইয়ে।
| Writer | |
| Publisher | |
| ISBN | 9789849558392 | 
| Language | Bengali / বাংলা | 
| Country | Bangladesh | 
| Format | Hardcover | 
| Pages | 120 | 
