গৌতম ভদ্র (বাংলা: গৌতম ভদ্র) দক্ষিণ এশিয়ার একজন ianতিহাসিক এবং পূর্ববর্তী সাবাল্টার্ন স্টাডিজের সম্মিলিত সদস্য ছিলেন। ভদ্র ১৯৪৮ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ (বাংলা: প্রেসেন্সি কলেজ, পরিস্থিতি), যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলা: জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে পড়াশোনা করেছেন। [১] তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেছিলেন (বাংলা: কলিকাতা ভাষা) এবং ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে সেখানে অব্যাহত থাকেন। এর পরে, তিনি কলকাতা (ইংরেজি: সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশাল সায়েন্সেস) (১৯৯ 1996-২০১০) -এর সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেসের ইতিহাসের অধ্যাপক হন। তিনি ছিলেন কলকাতার জাতীয় গ্রন্থাগারের দ্বিতীয় ঠাকুরের জাতীয় ফেলো। বর্তমানে তিনি সামাজিক বিজ্ঞান কেন্দ্রের যদুনাথভবন যাদুঘর ও রিসোর্স কেন্দ্রের অনারারি অধ্যাপক।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী এবং প্রাক্তন শিল্প ও বাণিজ্য, তথ্য ও প্রযুক্তি, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা, শিল্প পুনর্গঠন ও পরিষদীয় বিভাগের মন্ত্রী। তিনি সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের রাজনীতিবিদ। ২০১১ সালের ২০ মে তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেট মন্ত্রী রূপে শপথ গ্রহণ করেন। ২০০৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ছিলেন। ২০১১ সালে তিনি বিধানসভার শাসক তৃণমূল কংগ্রেস পরিষদীয় দলের উপনেতা নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে তিনি বেহালা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন। ২০০৬ সালে পুনরায় ওই কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন। ২০১১ সালে তিনি বেহালা পশ্চিম থেকেই ৫৯,০২১ ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে একটানা তৃতীয়বারের জন্য বিধায়ক নির্বাচিত হন। পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। তিনি অ্যান্ড্রু ইউল সংস্থার এক প্রাক্তন এইচআর প্রফেশনাল। ২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস জয়লাভ করে সরকার গঠন করার পর তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচ্চশিক্ষা ও স্কুলশিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী হন।