পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা বিষয়ক যে দক্ষতা ও বােধ আমাদের দেশের লেখক-প্রকাশক-সম্পাদকদের রয়েছে, তা আধুনিক যুগের সাপেক্ষে অপ্রতুল। এ বইটিতে উন্নত প্রকাশনা, লেখক-প্রকাশক-সম্পাদকদের কাজের সুষ্ঠু নির্দেশনা, আধুনিক বিশ্বে প্রকাশনাশিল্পের অবস্থা, প্রকাশনার আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টিকরণ, একাডেমিক ও গবেষণামূলক প্রকাশনা-সম্পাদনা ইত্যাদি সম্পর্কিত তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক আলােচনা রয়েছ। প্রকাশনাকে যুগােপযােগী, আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও আধুনিক শিল্পে রূপান্তরের আগ্রহে গ্রন্থকার 'জাতীয় গ্রন্থ এবং প্রকাশনা উন্নয়ন ও গবেষণা ইন্সটিটিউট' নামে একটি পরিকল্পনা-প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন বইটির শেষ অধ্যায়ে। পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা প্রসঙ্গ বইটি একাডেমিক রেফারেন্স হিসেবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্যও সহায়ক হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশের লেখক-প্রকাশক-সম্পাদক ও এই শিল্পে উদ্যোক্তা, বিনিয়ােগকারীদের মধ্যেও প্রকাশনা সম্পর্কে নতুন বােধের সঞ্চার করবে। আর পরিকল্পনা-প্রস্তাবটি যদি যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগােচর হয় এবং বাস্তবায়ন ঘটে, তবে বাংলাদেশের প্রকাশনাশিল্প উন্নয়নের নতুন দিগন্তে বাঁক নেবে নিশ্চিত।
পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা বিষয়ক যে দক্ষতা ও বােধ আমাদের দেশের লেখক-প্রকাশক-সম্পাদকদের রয়েছে, তা আধুনিক যুগের সাপেক্ষে অপ্রতুল। এ বইটিতে উন্নত প্রকাশনা, লেখক-প্রকাশক-সম্পাদকদের কাজের সুষ্ঠু নির্দেশনা, আধুনিক বিশ্বে প্রকাশনাশিল্পের অবস্থা, প্রকাশনার আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টিকরণ, একাডেমিক ও গবেষণামূলক প্রকাশনা-সম্পাদনা ইত্যাদি সম্পর্কিত তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক আলােচনা রয়েছ। প্রকাশনাকে যুগােপযােগী, আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও আধুনিক শিল্পে রূপান্তরের আগ্রহে গ্রন্থকার 'জাতীয় গ্রন্থ এবং প্রকাশনা উন্নয়ন ও গবেষণা ইন্সটিটিউট' নামে একটি পরিকল্পনা-প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন বইটির শেষ অধ্যায়ে। পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা প্রসঙ্গ বইটি একাডেমিক রেফারেন্স হিসেবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্যও সহায়ক হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশের লেখক-প্রকাশক-সম্পাদক ও এই শিল্পে উদ্যোক্তা, বিনিয়ােগকারীদের মধ্যেও প্রকাশনা সম্পর্কে নতুন বােধের সঞ্চার করবে। আর পরিকল্পনা-প্রস্তাবটি যদি যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগােচর হয় এবং বাস্তবায়ন ঘটে, তবে বাংলাদেশের প্রকাশনাশিল্প উন্নয়নের নতুন দিগন্তে বাঁক নেবে নিশ্চিত।
অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের জন্ম ১৯৫১ সালের ১৮ জানুয়ারি সিলেটে। পিতা সৈয়দ আমীরুল ইসলাম এবং মাতা রাবেয়া খাতুন। তিনি সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৬ সালে মাধ্যমিক পাশ করেন। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন সিলেট এমসি কলেজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেন । ১৯৮১ সালে কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইয়েটস-এর কবিতায় ইমানুয়েল সুইডেনবার্গের দর্শনের প্রভাব বিষয়ে পিএইচডি করেন। পেশাগত জীবনে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসরের পর তিনি ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশে যোগ দেন । ১৯৯৬ সালে তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ও ২০১৮ সালে একুশে পদক লাভ করেন। গ্রন্থসমূহ : পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা প্রসঙ্গ, থাকা না থাকার গল্প, কাচ ভাঙ্গা রাতের গল্প, অন্ধকার ও আলো দেখার গল্প, আধখানা মানুষ্য, দিনরাত্রিগুলি, আজগুবি রাত, তিন পর্বের জীবন, নন্দনতত্ত্ব, কতিপয় প্রবন্ধ, অলস দিনের হাওয়া ইত্যাদি।