ভারতের সংবিধানে নাগরিকত্বের যে সংজ্ঞা লিপিবদ্ধ আছে, রাজনৈতিক মহলের একাংশ কিন্তু তা গোড়া থেকেই অস্বীকার করেছিল। তাদের মতটা বহুদিন পর্যন্ত বিশেষ কেউ আমল দেয়নি। ২০১৯-এর মে মাসে বিজেপি সরকার দ্বিতীয়বার গদিতে আসীন হওয়ার পর থেকে তাই নিয়ে প্রচার, আইন পাস, বিতর্ক, জুলুম, পুলিশের তাণ্ডব, এমনকি বীভৎস দাঙ্গা পর্যন্ত ঘটে গেল, যার জের এখনও চলছে।
কোথায় এলাম বা কোনদিকে যাচ্ছি, তার সবটা বুঝে ওঠার সময় বোধহয় এখনও হয়নি। তবু লেখক নিজের মতো করে একটা চেষ্টা করেছেন এই বইতে।
ঐতিহাসিক আর সমসাময়িক, এই দুই ভাগে বিভক্ত প্রবন্ধ আর সাক্ষাৎকারে অষ্টাদশ শতাব্দী থেকে আজ পর্যন্ত এদেশে নাগরিকতার আদর্শ, কৃৎকৌশল, সংগঠন, সংস্কৃতি ও ব্যবহারের নানা দিক নিয়ে আলোচনা পেশ করা হয়েছে। সময়ের ব্যাপ্তি দীর্ঘ হলেও বিষয়ের প্রাসঙ্গিকতা জড়িয়ে আছে এই বর্তমানে। সুতরাং লেখকের মতে তাঁর কোনো সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত নয়, বরং তা হলো দ্রুত পরিবর্তনশীল বর্তমানের সঙ্গে নিজের বোঝাপড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। আশা করি পাঠকের চিন্তাও তাতে কিছুটা আন্দোলিত হবে।
ভারতের সংবিধানে নাগরিকত্বের যে সংজ্ঞা লিপিবদ্ধ আছে, রাজনৈতিক মহলের একাংশ কিন্তু তা গোড়া থেকেই অস্বীকার করেছিল। তাদের মতটা বহুদিন পর্যন্ত বিশেষ কেউ আমল দেয়নি। ২০১৯-এর মে মাসে বিজেপি সরকার দ্বিতীয়বার গদিতে আসীন হওয়ার পর থেকে তাই নিয়ে প্রচার, আইন পাস, বিতর্ক, জুলুম, পুলিশের তাণ্ডব, এমনকি বীভৎস দাঙ্গা পর্যন্ত ঘটে গেল, যার জের এখনও চলছে।
কোথায় এলাম বা কোনদিকে যাচ্ছি, তার সবটা বুঝে ওঠার সময় বোধহয় এখনও হয়নি। তবু লেখক নিজের মতো করে একটা চেষ্টা করেছেন এই বইতে।
ঐতিহাসিক আর সমসাময়িক, এই দুই ভাগে বিভক্ত প্রবন্ধ আর সাক্ষাৎকারে অষ্টাদশ শতাব্দী থেকে আজ পর্যন্ত এদেশে নাগরিকতার আদর্শ, কৃৎকৌশল, সংগঠন, সংস্কৃতি ও ব্যবহারের নানা দিক নিয়ে আলোচনা পেশ করা হয়েছে। সময়ের ব্যাপ্তি দীর্ঘ হলেও বিষয়ের প্রাসঙ্গিকতা জড়িয়ে আছে এই বর্তমানে। সুতরাং লেখকের মতে তাঁর কোনো সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত নয়, বরং তা হলো দ্রুত পরিবর্তনশীল বর্তমানের সঙ্গে নিজের বোঝাপড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। আশা করি পাঠকের চিন্তাও তাতে কিছুটা আন্দোলিত হবে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী এবং প্রাক্তন শিল্প ও বাণিজ্য, তথ্য ও প্রযুক্তি, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা, শিল্প পুনর্গঠন ও পরিষদীয় বিভাগের মন্ত্রী। তিনি সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের রাজনীতিবিদ। ২০১১ সালের ২০ মে তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেট মন্ত্রী রূপে শপথ গ্রহণ করেন। ২০০৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ছিলেন। ২০১১ সালে তিনি বিধানসভার শাসক তৃণমূল কংগ্রেস পরিষদীয় দলের উপনেতা নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে তিনি বেহালা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন। ২০০৬ সালে পুনরায় ওই কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন। ২০১১ সালে তিনি বেহালা পশ্চিম থেকেই ৫৯,০২১ ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে একটানা তৃতীয়বারের জন্য বিধায়ক নির্বাচিত হন। পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। তিনি অ্যান্ড্রু ইউল সংস্থার এক প্রাক্তন এইচআর প্রফেশনাল। ২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস জয়লাভ করে সরকার গঠন করার পর তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচ্চশিক্ষা ও স্কুলশিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী হন।